প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯, ০২:৫৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯, ০১:৫৬ পিএম
বিনোদন ডেস্ক
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯, ০১:৫৬ পিএম
বিনোদন ডেস্ক
৩ টা প্রেমের গল্প। কোথাও অসমবয়সের প্রেম। আবার কোথাও থ্রিলার প্রেম। কোথাও বা সমকামী প্রেম। এই তিন তিনটা প্রেমের গল্পের মিশেল নিয়ে অঞ্জন দত্ত বানিয়েছেন ‘ফাইনালি ভালোবাসা’। যা মুক্তি পেয়েছে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু, হঠাৎ প্রেমকে ছবির বিষয় হিসেবে বেছে নিলেন কেন অঞ্জন ? তাও আবার তিন তিনটে প্রেমের গল্প। শুধু তাই নয়, ছবির নাম ফাইনালি ভালোবাসা কেন?
প্রশ্নের উত্তরে অঞ্জন বললেন, সত্যিকারের ভালোবাসাকে খুঁজে পাওয়া শক্ত। সত্যিকারের ভালোবাসা পাওয়া খুবই কঠিন। সবশেষে ভালোবাসা আসে। তার থেকে বড় কিছু নেই। এই তিনটা গল্পই ভালোবাসা খুঁজছে। এই রাইমা-অরিন্দম ও অর্জুনের গল্পটা একটু থ্রিলার। আমার ও শৌরসেনীর গল্পটা একটু মজার। অনির্বাণ ও সুপ্রভাতের গল্পটা অত্যন্ত প্যাশনেট একটা রোম্যান্টিক একটা মেলড্রামাটিক গল্প। ক্রাইসিসটাই ভালোবাসা। শরীর দিয়ে শুরু হয়, তারপর মনে গিয়ে পৌঁছয়।
তিনি আরও বলেন, লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইটে আমি বিশ্বাস করি না। আমি বিশ্বাস করি না প্রেম প্রথম দেখায় হয়। প্রথম দেখায় যেটা হয় সেটা আকর্ষণ। যৌনতা গুরুত্বপূর্ণ। যৌন আকর্ষণ না থাকলে পার্টনারের প্রতি প্রেম হয় না। তবে এটা টেম্পোরারি। তারপর আস্তে আস্তে সত্যিকারের প্রেমটা হয়। যৌনতা বাদ দিয়ে ভালোবাসা হয় বলে আমার মনে হয় না। এটা নিয়ে ছবি করার আগে বিতর্ক হয়েছিল। টিমের সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম অনেক। কিন্তু, যৌনতা শেষ কথা নয়। অ্যাডাল্ট একটা কনসেপ্ট। এটাকে ইউ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মনে হয়েছে এটা সকলের দেখা উচিত।
ছবির প্রসঙ্গে কথা বলতে বলতে অঞ্জন দত্ত নিজেই প্রসঙ্গে টেনে আনেন বেলা বোসের। তাতেই তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, ২০১৯-এ দাঁড়িয়ে যদি তিনি বেলা বোস গানটি লিখতেন, তাহলে ২৪৪১১৩৯ -এর বদলে কোনও নম্বর তিনি রাখতেন ? উত্তরে অঞ্জন বললেন, তিনি কোনও নম্বরই রাখতেন না। তখন ছেলেটা হয়তো হোয়াটস অ্যাপে মেয়েটিকে বোঝাত!
১২ ফেব্রুয়ারী,২০১৯/এমএ/এনটি
আপনার মতামত লিখুন :